একটি ঘরের কাছে একজন পুলিশ দাড়িয়ে আছে। তার অদূরেই সাওঁতালদের ঘরে লাইটার দিয়ে আগুন দিচ্ছে একজন পুলিশ সদস্য, তার সঙ্গে আগুন লাগানোতে আছেন আরেকজন ব্যক্তি। অন্য একজন পুলিশ সদস্যকে দেখা যাচ্ছে মোবাইলে কথা বলতে। এমনটাই ধরা পড়ল আরব ভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল আল-জাজিরা ভিডিও ফুটেজে।
এমন একটি ফুটেজ ইউটিউবেও ভাইরাল হয়ে উঠেছে। অবশ্য পুলিশের পক্ষ থেকে আগুন লাগানোর বিষয়টি অস্বীকার করা হয়েছে।
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনে আসেন মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক। এ সময় সাওতালরা প্রত্যেকে ওই সমাবেশে আসেন তীর, ধনুক, লাঠি হাতে নিয়ে। এ থেকে বোঝা যায় সাঁওতালরা কতটা নিরাপত্তা হীনতায় ভুগছেন।
মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান তীর ধনুক লাঠি নিয়ে সমাবেশের আসার বিষয়টি জানতে চাইলে সাঁওতালরা তাদের নিরাপত্তার বিষয়টি উল্লেখ করেন। এ সময় নিয়াজুল হক বিষয়টি সবার জন্য লজ্জার বলে উল্লেখ করেন।
যদি তাই হয়, তাহলে এই লজ্জা আমরা রাখব কোথায়? মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, এ দেশে সাঁওতালসহ বিভিন্ন ধর্মের মানুষের সমান অধিকার আছে। এটা আমার কথা নয়, আমাদের সংবিধানে আছে।
সরেজমিনে ঘুরে দেখে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, আজ সরেজমিনে সমস্ত ঘটনা দেখে অনেক অন্যায় চোখে পড়েছে। সত্য ঘটনাটিউ উদঘাটন করে সরকারের কাছে তুলে ধরা হবে।
0 comments:
Post a Comment